মৃত্যুর আগে পপির নামও বলে গিয়েছিলো  নুসরাত। হত্যাকাণ্ডের সময় হত্যাকারীরা পপিকে শম্পা নামে ডাকে। নুসরাত জাহান রাফিকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে হত্যাকরার সময় তার সহপাঠী পপি রাফির পা চেপে ধরে থাকে। এসময় হত্যাকান্ডে অংশ নেয় তার আরেক সহপাঠী বান্ধবী। আর নুসরাতের মাথা চেপে ধরেছিলো শামীম।

তবে হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয়া নুসরাতের ঐ সহপাঠী ও অধ্যক্ষ সিরাজের আত্মীয় বর্তমানে সে এখনো পলাতক। পুলিশের তরফ থেকে তার নাম জানা যায়নি।

নুসরাতকে আগুন দেয়ার পর পপি ও ঐ বান্ধবী দুজনেই আগুন দিয়ে নেমে এসে হলে পরীক্ষা দিয়েছে। নুসরাত হত্যাকান্ডে আটক আসামীদের জবানবন্দীতে এসব তথ্য উঠে আসে।

আগুন দেয়ার সময় নুরুর নেতৃত্বে মাদ্রাসা গেটের বাইরে, ভেতরে এবং সাইক্লোন সেন্টারের সিড়ির প্রবেশ মুখে মোট ৩ টি গ্রুপে পাহারা ছিলো।

আগুন দেয়ার ঘটনায় অংশ নেয়া শামীম ছাড়াও বাকি আটক দুই যুবক যুবায়ের ও জাবের। তারাও রাফিকে আগুন দেয়ার সময় ঘটনাস্থলেই ছিলো। এরা সবাই অধ্যক্ষ সিরাজ মুক্তি পরিষদের সদস্য।

মামলার তদন্তকারি পিবিআই-এর কর্মকর্তা শাহ আলম জানিয়েছেন, নুর উদ্দিন ও শাহাদাতের জবানবন্দির তথ্য ধরে এগুচ্ছেন তারা। হত্যার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরো অনেকের নাম পাওয়া গেছে।

আমাদের বাণী-আ.আ.হ/মৃধা

[wpdevart_like_box profile_id=”https://www.facebook.com/amaderbanicom-284130558933259/” connections=”show” width=”300″ height=”550″ header=”small” cover_photo=”show” locale=”en_US”]

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।