অস্বাস্থ্যকর,নোংরা, অপরিচ্ছন্ন,দুর্গন্ধ যুক্ত,অনিয়মে নিমজ্জিত সরকারী,কিছু বেসরকারী হাসপাতাল,মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করে যারা ডাক্তার হন, তারাই আবার একই পরিবেশের হাসপাতাল গুলিতে ডাক্তার এবং হাসপাতাল পরিচালনায় আসেন।

তারা যখন ছাত্র তখনকার চেয়ার টেবিল থেকে মেশিনারী ইত্যাদি এখনো, তখনো সেখানে, হাসপাতাল প্রতিষ্ঠানের স্থান পরিবর্তন হলেও সব কিছুই আগের মতো।

বিদেশ থেকে পাশ করে এসে কিংবা বড় ডিগ্রী যোগ করে এসে পরিবেশের কারনে দেশীয়দের মতো হয়ে যান।তাদের কাছে ভালো পরিবেশ, সেবা পাওয়া মুর্খতামি হয়তো। শতভাগ তাদের দোষ দিলে আবার না, নাইন্সাফি হয়ে যায়! একশ জনে পাঁচ জনের সদিচ্ছা,পাঁচ জনের ভালো সেবার মন-মানসিকতা থাকলেও বাকী নব্বই হয়তো ডাক্তারী পড়ার খরচ তুলতে আর বিলাস বহুল জীবনের আশায় সেবার মহান ব্রতে নিজেকে নিয়োজিত করেন।

টাকার কুমীর, ধন্যাঢ্য ব্যাবসায়ী, উচ্চ পদস্থ কর্মচারী যারা বিদেশে চিকিৎসার সামর্থ্য রাখেন তারাই এ দেশেও উচ্চ সেবা পেয়ে থাকেন। বাকী মাঝারি টাইপ রোগী বাদ দিলে নিন্মবিত্ত আর দরিদ্র রোগীদের জীবন শেষ। কসাই জল্লাদের মাঝেও পাওয়া যায়, সৎ, সজ্জন। তাইতো চিকিৎসা ক্ষেত্রে কদাচিৎ সেবা পাওয়া যায় বৈকি।

লেখক, কবি ও সাংবাদিক 

আমাদের বাণী-আ.আ.হ/মৃধা

[wpdevart_like_box profile_id=”https://www.facebook.com/amaderbanicom-284130558933259/” connections=”show” width=”300″ height=”550″ header=”small” cover_photo=”show” locale=”en_US”]

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।