শিক্ষানীতি ২০১০ বাস্তবায়ন পুরোদমে চলছে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনিবলেন, স্বাধীনতা বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সংসদ সদস্যরা কিছু পেশাগত প্রতিবন্ধকতার মুখেমুখি হচ্ছিলেন। শিক্ষা সদস্যদের এ সংগঠনটির সদস্যদের মধ্যে কিছু অসন্তুষ্টিও ছিল, ইতিমধ্যে যা দূর করার কাজ শুরু হয়েছে।

স্বাধীনতা বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সংসদের উদ্যোগে আয়োজিত ইফতার ও দোয়ার অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মণি এ কথা বলেন।

সোমবার ঢাকা অফিসার্স ক্লাবে আয়োজিত ইফতারে বক্তৃা করেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। আরও উপস্থিত ছিলেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. সোহরাব হোসাইন ও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধাপক ড. মো. গোলাম ফারুক ও বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সভাপতি ও কবি নজরুল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ আইকে সেলিম উল্লাহ খোন্দকারসহ শিক্ষা প্রশাসনের প্রায় হাজারখানেক কর্মকর্তা।

গত কয়েক মাসে স্বাধীনতা সংসদের নেতারা কর্মক্ষেত্রে তাদের কিছু প্রতিবন্ধকতার কথা মন্ত্রীর কাছে তুলে ধরেন। সেই প্রসঙ্গ টেনে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা শুনে খুশি হবেন যে, আপনাদের অসন্তুষ্টি দূর করার উদ্যোগ নিয়েছি।

শিক্ষা সংসদের উদ্দেশে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, ‘ছাত্রজীবনে আপনাদের একটি রাজনৈতিক পরিচয় ছিল যা আমরা অবগত আছি। প্রধানমন্ত্রীর মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। ইশতেহার বাস্তবায়নের আপনাদের সাহায্য চাই। আপনাদেরও যে কোনো সমস্যায় আমাদেরকে পাবেন।

মানসম্মত শিক্ষা বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ ও বিসিএস শিক্ষা সংসদের করণীয় বিষয়ে প্রবন্ধ তৈরি করে মন্ত্রীকে দেখান সংসদের সদস্য-সচিব সৈয়দ জাফর আলী ও যুগ্ম-আহ্বায়ক বিপুল চন্দ্র সরকার। যা দেখে মন্ত্রী উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন।

স্বাধ

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।