দেখবে কে? কে দেবে জবাব? সাংবাদিক সাহেবরাতো কম লিখলেননা। কি লাভ? মাঝে মাঝে দু একটি কলম জাগলেও বাকী কলম হতাশায় নীরব। তাই হয়তো থেমে গেছেন, সেনবাগের দায়িত্বশীল,রাজনৈতিক সংগঠন,প্রশাসন আপনাদের বলছি, নতুন কিছু যুক্ত না হোক,যা আছে তাই মেরামত,রক্ষনা বেক্ষন,পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার দাবীতে স্কুল,কলেজ,মাদ্রসা,পেশাজিবি, সুশীল সমাজ এক হোন।দাবী জানান। সরকার সারাদেশেইতো গা ঝাড়া দিয়েছেন।পৌছান খবরটা জায়গা মতো। যে ক’জন ডাক্তার তারাও যেন অসহায়!কিছু বললে তাদের চোখের জবাব,কিছু করার নেই।

মেন্টেইন্স আর পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা থাকলেও রোগী কিছুটা উপকৃত হতো। ছবি দিতেও রুচিতে বাধে।এই পরিবেশেই চিকিৎসা চলে।

সেনবাগ হাসপাতালে বাদ দিলাম দেয়াল,বাদ দিলাম বাথরুম, গ্লাস না থাকার কারণে রুমে ঢুকছে ঝরা পাতা।

যে দামী মেশিন আছে তাও অকেজো। লোকবলের বড়ই অভাব।কর্তৃপক্ষ কি দেবেন জবাব। মেশিন ভালো পাওয়ার কানেশন নাই।কপাল! প্যাথলজি টয়লেটে পানি নাই এতোই নোংরা সে ছবি তোলা গেলোনা।যে ছবি তা পাবলিক ব্যাবহারের।

ডাঃ গোলাম আযম স্যার সেবা দিলেন যথাসাধ্য। এন্টিবায়টিক,আরো ঔষধ ও দিলেন। রক্ত,ইউরিন টেষ্ট হলো হাসপাতালেই,যদিও প্যাথলজি রুমে ময়লার আস্তরণ। প্যাথজলজী টেকশিয়ান সেবা বৎসল।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।