পটুয়াখালীর পর এবার বরগুনায় সারাদিন প্রচণ্ড গরম শেষে ভোররাতে হঠাৎ শুরু হয়েছে বৃষ্টি এবং ঝড়ো হাওয়া।  শুক্রবার ভোর সাড়ে ৩ টার দিকে বৃষ্টি ও ঠান্ডা বাতাস শুরু হওয়ায় নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছে বরগুনার নদী পাড়ের মানুষ।

সাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ফণীর লক্ষণ শুরুর সেই বিপদ সংকেত ঘোষণার পর থেকে বরগুনা সদর সহ ৬ উপজেলার মানুষ নিজেদের জানমাল রক্ষায় ব্যস্ত হয়ে পড়ছেন।

বরগুনা জেলা প্রশাসক (ডিসি) কবীর মাহমুদ বলছেন, মানুষের জীবন ও জানমাল রক্ষা করতে উপকূলীয় এলাকায় মাইকিং করে সতর্ক করা হচ্ছে। নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য বরগুনায় ৩৩৫টি সাইক্লোন শেল্টার খুলে রাখা হয়েছে। এতে অন্তত ২ লাখ মানুষ নিরাপদে আশ্রয় নিতে পারবে। এছাড়াও ঘূর্ণিঝড়ে সম্ভাব্য ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে দুই’শ ২৬ বান্ডিল ঢেউটিন, চার’শ ২৩ মেট্রিক টন খাদ্য শষ্য, নগদ ১৩ লাখ ৯৬ হাজার টাকা, দুই হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার মজুদ রয়েছে।’

[wpdevart_like_box profile_id=”https://www.facebook.com/amaderbanicom-284130558933259/” connections=”show” width=”300″ height=”550″ header=”small” cover_photo=”show” locale=”en_US”]

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।