পটুয়াখালীতে একটি প্রি-ক্যাডেট স্কুলের ৫ম শ্রেণির ছাত্রীকে স্টিলের স্কেল দিয়ে মারার অভিযোগে শিক্ষককে তাৎক্ষণিক চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তার নাম জাহিদ হাসান।

এছাড়া স্কুল কর্তৃপক্ষের অর্থায়নে আহত শিশু শিক্ষার্থী শান্তা আক্তার মনির চিকিৎসার ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) লতিফা জান্নাতি। বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি এই নির্দেশ দেন।

ইউএনও লতিফা জান্নাতি জানান, অভিযোগ পেয়ে দুপুরে সদর থানা পুলিশ অভিযুক্ত শিক্ষক জহিদ হাসানকে আটক করে উপজেলা পরিষদে নিয়ে আশে। কিন্তু নির্যাতিতার পরিবারের মামলা করতে রাজি না চাওয়ায় তাৎক্ষণিক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দেয়া হয়। পরে আলোচনার মাধ্যমে শিশুটির চিকিৎসা ব্যবস্থা করা হয়।

উল্লেখ্য গত ১৬ অক্টোবর পরীক্ষায় কম নম্বর পাওয়ার অজুহাতে শিক্ষক জাহিদ হাসান স্টিলের স্কেল দিয়ে শান্তা আক্তারকে মারধর করেন। এতে তার হাতের মাংসপেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরে জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসায়ও সুস্থ হয়নি সে। এ অবস্থায় বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সকালে ইউএনও বরাবর অভিযোগ করেন ওই ছাত্রীর মা।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।