দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তর মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের বেড়িবাঁধটির বিভিন্ন স্থানে গর্ত হয়ে ঝুঁকিতে থাকায় জিও টেক্স ব্যাগ দিয়ে রক্ষার কাজ চলছে। ক্ষতিগ্রস্থ দশানী এলাকা শনিবার দুপুরে পরিদর্শন করেন চাঁদপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব এডভোকেট মো. নুরুল আমিন রুহুল।

এ সময় তিনি বলেন, বর্তমান সরকার নদী রক্ষায় বদ্ধ পরিকর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানবতার নেত্রী, তিনি জানেন- বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়ন করতে হলে দেশের নদ-নদী ও এর তীরবর্তী মানুষকে রক্ষা করতে হবে। তাইতো সরকার একদিকে যেমন নদীর ভাঙন রোধে কাজ করে যাচ্ছে। অন্যদিকে যে সকল নদী নাব্যতা হারিয়েছে সে সকল নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে নদীর নাব্যতা ও বেড়িবাঁধ রক্ষায় বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন।
আমি জানি নদী তীরবর্তী মানুষ কীভাবে জীবন যাপন করে। তাদের কথা বিবেচনা করে বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই বর্ষা মৌসুম শুরু হওয়ার পূর্বেই কীভাবে নদী ভাঙন রোধ করা যায় সে লক্ষ্যে কাজ করছে। নদী ভাঙন রোধে দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা নিবে সরকার। তিনি আরো বলেন, ইতোমধ্যেই মেঘনা-ধনাগোদা নদীর ভাঙন রোধ ও বেড়িবাঁধ রক্ষায় ৫শ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

এ সময় চাঁদপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব এডভোকেট মো. নুরুল আমিন রুহুল এর সাথে ছিলেন চাঁদপুর জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু নঈম পাটওয়ারী দুলাল, মতলব উত্তর উপজেলা আ.লীগের সভাপতি এডভোকেট রুহুল আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান প্রধান, মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্প পানি ব্যবহারকারি এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সরকার মো. আলাউদ্দিন, ফতেপুর পশ্চিম ইউপি চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ, শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আক্তার হোসেন, কলাকান্দা ইউনিয়ন আ.লীগের সভাপতি এটিএম মজিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক গোলাম কাদির মোল্লা’সহ নেতৃবৃন্দ।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।