কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার পোড়াদহ ইউনিয়নের দক্ষিণ কাটদহ গ্রামের আয়েশা খাতুনের বয়স ৭৫ বছর পেরিয়েছে। স্বামী মারা যাওয়ার পর থেকে অন্যের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করেই চলছিল তার জীবন-জীবিকা। কিন্তু বয়সের কারণে এখন আর কাজ করতে পারেন না। বর্তমানে নাতি (একমাত্র মেয়ের ছেলে) অনেক কষ্টে তার খাওয়া-পড়ার ব্যবস্থা করছেন। আর তাই এই শেষ বয়সে বয়স্ক ভাতার কার্ড চান তিনি।

আয়েশা খাতুন বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, মেম্বারদের কাছে অনেকবার ধরনা দিয়েও বয়স্ক বা বিধবা ভাতার কার্ড পাইনি। আর কত বয়স হলে বয়স্ক ভাতার কার্ড পাবো? খেয়ে পরে বেঁচে থাকতেই এখন একটি ভাতার কার্ড চায়।

এ ব্যাপারে মিরপুর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মাসুদ রানা বলেন, মূলত স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান প্রতি অর্থবছরে যাচাই বাছাই করে বয়স্ক এবং বিধবা ভাতার তালিকা পাঠান। পরে আমরা তাদের কার্ডের ব্যবস্থা করি। চেয়ারম্যান যাচাই-বাছাই করে আয়েশা খাতুনের নাম তালিকাভুক্ত করলে আমরা অবশ্যই সেটা পাস করবো।

আমাদের বাণী-আ.আ.হ/মৃধা

[wpdevart_like_box profile_id=”https://www.facebook.com/amaderbanicom-284130558933259/” connections=”show” width=”300″ height=”550″ header=”small” cover_photo=”show” locale=”en_US”]

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।