রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আসন্ন ৪টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের দলীয় মনোনয়ন প্রাথমিক বাছাইয়ের লক্ষে জেলা আওয়ামীলীগ ৪টি ইউনিয়নের আওয়ামীলীগ নেতাবর্গ নিয়ে বর্ধিত সভা করেছে ।

উক্ত বর্ধিত সভায় যারা আওয়ামীলীগ থেকে চেয়ারম্যান প্রার্থী তাদেরর তালিকা সংগ্রহ করা হয়।

কিন্তু বর্ধিত সভায় প্রার্থী তালিকা সংগ্রহের বিষয়ে অনেকেই অভিযোগ করেছেন।

তাদের অভিযোগের ভাষ্য এইযে, বাজুবাঘা ও গড়গড়ি ইউনিয়নের প্রার্থী তালিকা গ্রহন করার সময় প্রার্থীর পক্ষে কোন প্রস্তাবনা কারির দরকার হয়নি। কিন্তু পাকুড়িয়া ও মনিগ্রাম ইউনিয়নের ক্ষেত্রে তার ব্যাতিক্রম হয়েছে।

পাুকুড়িয়া ও মনিগ্রাম ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের বর্ধিত সভা যখন মনিগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের ক্লাসরুমে অনুষ্ঠিত হচ্ছিল তখন ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতাদের চাইতে বহিরাগত দর্শকেরাই বেশি ছিল। যার ফলে অত্র ২ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ওয়ার্ড পর্যায়ের বেশির ভাগ নেতারাই রুমে যায়গা সংকটের কারনে প্রবেশ করতে পারিনি। তখন তারা রুমের বাহিরে মাঠের মধ্যে অবস্থান করছিল।

যখন প্রার্থীদের পক্ষে প্রস্তাবকারিদের নাম গ্রহন করা হয় তখন অনেকের পক্ষের প্রস্তাবকারি যথা সময়ের মধ্যে রুমে প্রবেশ করে তার পক্ষের প্রার্থীর নাম প্রস্তাব করতে পরে নাই।
এর ফলে অনেকের প্রার্থী তালিকা বাদ পড়ে যায়।

উক্ত প্রার্থী তালিকায় থেকে বাদ পড়া মো:সামিউল আলম নয়ন সরকারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন বর্ধিত সভায় আমার পক্ষের প্রস্তাবকারি রুমের বাহিরে অবস্থান করাই আমি ঐ সময়ের তালিকা থেকে বাদ পড়ি।

পরর্বতিতে আমি রাজশাহী জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক জননেতা আসাদুজ্জামান আসাদের শরনাপন্ন হয়ে আমি আমার বিষয় তুলে ধরি। যার পরি- প্রেক্ষিতে জননেতা আসাদুজ্জামান আসাদ আমার বিষয়ে অবগত হয়ে আমার নাম আওয়ামীলীগের মনোনয়ন বোর্ডের তালিকায় পাঠিয়েছেন” এবং আমি আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন তুলে তা আওয়ামীলীগের দপ্তর সেলে জমা প্রদান করেছি।
আমি জননেতা আসাদুজ্জামান আসাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

আমাদের বাণী/আ-আ-মা

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।