এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বেতন বৈষম্য আকাশ ছোঁয়া।সামান্য বেতন ও ১০০০টাকা বাড়ি ভাড়া,চিকিৎসা ভাতা ৫০০টাকা আর ২৫%ঈদ বোনাস যা ১৫ বছরেও পরিবর্তন হয়নি। সারাজীবনের একটি মাত্র টাইমস্কেল তাও বর্তমানে বন্ধ।শিক্ষকদের বদলি প্রথা চালু করার কথা থাকলেও সেটা হিমাগারে।

সুতরাং শিক্ষক সমাজের আজকের বড় প্রত্যাশা এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ।আর এটি ঘোষণা করতে পারবেন-জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।কেউ কেউ হয়তো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে জাতীয়করণের বিষয়ে ভুল বুঝিয়ে থাকে কিন্তু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব আয় ফেরত নিয়ে জাতীয়করণের পদক্ষেপ নিলে সরকারের রাজস্বের তেমন কোন ঘাটতি হবেনা।
এ বিষয়ে মনোযোগী হওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে অনুরোধ করছি।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ হচ্ছে বিচ্ছিন্ন ভাবে।এতে শিক্ষক সমাজে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। কিন্তু এক সাথে জাতীয়করণ ঘোষণা দিয়ে ক্রমান্বয়ে বাসতবায়ন করার পদক্ষেপ নেওয়া উচিত বলে মনে করছি।আগামী বছর মুজিববর্ষেই জাতীয়করণ ঘোষণা দিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সু-দৃষ্টি কামনা করছি।

লেখক: সভাপতি
বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ও মুখপাত্র
এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ লিয়াজোঁ ফোরাম।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।