জাতীয়করণের জন্য টাকা নয়, আসল ফ্যাক্টর হল ম্যানেজমেন্ট। শিক্ষকদের প্রমাণ করতে হবে তারা তার যোগ্য, দক্ষ-এমনটিই জানালেন মাউশির মহাপরিচালক প্রফেসর ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক। বুধবার সকালে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর সিলেট অঞ্চলের উদ্যোগে কবি নজরুল অডিটরিয়ামে শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা, সিলেট অঞ্চলের পরিচালক প্রফেসর হারুনুর রশিদ। অনুষ্ঠানে মাউশির মহাপরিচালক শিক্ষার মানোন্নয়নে সিলেট অঞ্চলের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের সাথে মতবিনিময় করেন।

মাউশি মহাপরিচালক বলেন, জাতীয়করণের জন্য টাকা ফ্যাক্টর নয়, আসল ফ্যাক্টর হল ম্যানেজমেন্ট। শিক্ষকদের প্রমাণ করতে হবে তারা তার যোগ্য, দক্ষ। তিনি মিডডে মিল, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা সহ শিক্ষার সামগ্রিক বিষয়ে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের কর্মতৎপরতা দেখানোর জন্য তাগিদ দেন।

তিনি বলেন, অচিরেই মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ডিজিটাল হাজিরা বাধ্যতামূলক করা হবে। ‌তার আগে সারাদেশে আকষ্মিক পরিদর্শন চলছে। বিভিন্ন জায়গায় বিনা অনুমতিতে অনেক শিক্ষককে অনুপস্থিত পাওয়া গেছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিতি কমাতে হবে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধান সহ সকল শিক্ষককে জোর তাগিদ দেন।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, খুব শীঘ্রই নতুন এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের তালিকা প্রকাশ করা হবে। উক্ত তালিকায় হাওরাঞ্চল, দুর্গম, অনগ্রসর এলাকা ও নারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে প্রাধান্য দেওয়া হবে।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।