সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ সত্ত্বেও কেন ৫০৬ টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের তালিকাভুক্ত হয়নি তা জানতে চেয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সোমবার এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে। ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ সংক্রান্ত টাস্কফোর্স কমিটির ১৫তম সভার সুপারিশ অনুযায়ী, ৫০৬ টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ২০১২ বা তৎপূর্ববর্তী সালে সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণের পরেও জাতীয়করণের তালিকাভুক্ত না হওয়ার বিষয়ে স্পষ্ঠিকরণের জন্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

দীর্ঘদিন থেকে বাদপরা প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের জন্য আন্দোলন করে আসছেব শিক্ষকরা। আন্দোলনকারীদের একজন নেতা বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. মামুনুর রশিদ খোকন বলেন, প্রধানমন্ত্রী ২০১৩ সালের ৯ জানুয়ারি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের ঘোষণা দেন। সেই ঘোষণার মধ্যে বাড়পরা ৪ হাজার বিদালয় ছিল। কিন্তু মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের গাফিলতির কারণে এই বিদ্যালয় তালিকাভুক্ত হতে পারেনি। শুধু ৫০৬টি বিদ্যালয় নয়, বাদপরা সব বিদ্যালয় জাতীয়করণ করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, সাড়ে ৪ হাজার বিদ্যালয়ে মধ্যে সমাপনীসহ জাতীয়করণের জন্য প্রায় ১৩০০ বিদ্যালয় যাচাই বাছাইযৈ হয়েছে। বাকি বিদ্যাগুলো এখন যাচাই বাছাই হয়নি। দ্রুত যাচাই বাছাই শেষে এসব বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবি জানান মো. মামুনুর রশিদ খোকন।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।