আমদানির খবর প্রকাশের পরপরই দাম কমেছিল পেঁয়াজের। কিন্তু পেঁয়াজ আবার পৌঁছে গেছে ২৫০ টাকা কেজির কোঠায়।

জানা গেছে, আমদানিকৃত পেঁয়াজে ঝাঁজ না থাকায় সেগুলোর প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ কম। অন্যদিকে দেশি নতুন পেঁয়াজও এখনো সেভাবে বাজারে আসে নি। তাই আবার বেড়েছে পেঁয়াজের দাম।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের তথ্যমতে, গত আগস্ট থেকে ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত সাড়ে তিন মাসের বেশি সময়ে ১ হাজার টনের বেশি পেঁয়াজ আমদানি করেছে ৪৭ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান।

তারা প্রায় ৪০০ কোটি টাকা খরচে ১ লাখ ৪ হাজার ৫৫৮ টন, অর্থাৎ ১০ কোটি ৪৫ লাখ ৫৮ হাজার কেজি পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। অর্থাৎ প্রতি কেজি পেঁয়াজ আমদানিতে তাদের খরচ হয়েছে গড়ে ৩৮ টাকা ২৬ পয়সা।

এদিকে এই ৪৭ পেঁয়াজ আমদানিকারককে রাজধানীর কাকরাইলে অবস্থিত শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের কার্যালয়ে ডাকা হয়েছে।

৪৭ আমদানিকারকের মধ্যে সোমবার (২৫ নভেম্বর) ১০ জনের বেশি আমদানিকারককে ডাকা হয় এবং মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) বাকিদের ডাকা হবে।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।